০২:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রৌমারীতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালিত

আব্দুল ● রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:
রৌমারীতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন করা হয়েছে। শুক্রবার (৩০ মে) সকালে রৌমারী উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে উপজেলা বিএনপির অফিস কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক।
প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তাফিজুর রহমান রঞ্জু।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন—
উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নাজিম উদ্দিন আকন্দ,
স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কলিম চাঁন,
বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শাহাজালাল রানা,
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওমর ফারুক ইসা,
যুবদলের আহ্বায়ক সদস্য রাজিউল ইসলাম রোমান, আহসান হাবীব কাজল ও ওলিত বিন বকুল,
ছাত্রদলের আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন রানা এবং সদস্যসচিব ফারুক আহমেদ বাবু প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, “দীর্ঘ ১৭ বছর আমরা শহীদ জিয়াউর রহমানের কর্মসূচি স্বাধীনভাবে পালন করতে পারিনি। আজ আমরা উন্মুক্তভাবে তাঁর শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন করতে পেরে কৃতজ্ঞ। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন ছিল একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়া। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে দেশনায়ক তারেক রহমান দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।”

বাংলাদেশের সাবেক প্রেসিডেন্ট, স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী আজ।
১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে দেশি-বিদেশি চক্রান্তে সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য তাঁকে হত্যা করে।

তিনি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন, যা বর্তমানে দেশের অন্যতম রাজনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তিনি বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন করেন এবং এজন্য তাঁকে “বহুদলীয় গণতন্ত্রের জনক” বলা হয়। এছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার সাতটি দেশের সমন্বয়ে সার্ক প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও তিনি ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা।

আলোচনা সভা শেষে শহীদ জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

 

ট্যাগ :

আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনর ই-মেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

লেখক সম্পকে তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রৌমারীতে মউশিক শিক্ষক কল্যাণ পরিষদের ৫ দফা দাবিতে মানববন্ধন

পবিত্র ঈদুল আযহার অগ্রিম শুভেচ্ছা জানালেন সিটি জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ ফজর আলী

রৌমারীতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালিত

আপডেটের সময় : ০৫:৪০:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩১ মে ২০২৫

আব্দুল ● রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:
রৌমারীতে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন করা হয়েছে। শুক্রবার (৩০ মে) সকালে রৌমারী উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে উপজেলা বিএনপির অফিস কার্যালয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক।
প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তাফিজুর রহমান রঞ্জু।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন—
উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নাজিম উদ্দিন আকন্দ,
স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কলিম চাঁন,
বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শাহাজালাল রানা,
উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওমর ফারুক ইসা,
যুবদলের আহ্বায়ক সদস্য রাজিউল ইসলাম রোমান, আহসান হাবীব কাজল ও ওলিত বিন বকুল,
ছাত্রদলের আহ্বায়ক নাজমুল হোসেন রানা এবং সদস্যসচিব ফারুক আহমেদ বাবু প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, “দীর্ঘ ১৭ বছর আমরা শহীদ জিয়াউর রহমানের কর্মসূচি স্বাধীনভাবে পালন করতে পারিনি। আজ আমরা উন্মুক্তভাবে তাঁর শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন করতে পেরে কৃতজ্ঞ। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্ন ছিল একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়া। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে দেশনায়ক তারেক রহমান দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।”

বাংলাদেশের সাবেক প্রেসিডেন্ট, স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী আজ।
১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে দেশি-বিদেশি চক্রান্তে সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য তাঁকে হত্যা করে।

তিনি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন, যা বর্তমানে দেশের অন্যতম রাজনৈতিক শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তিনি বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তন করেন এবং এজন্য তাঁকে “বহুদলীয় গণতন্ত্রের জনক” বলা হয়। এছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার সাতটি দেশের সমন্বয়ে সার্ক প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও তিনি ছিলেন একজন স্বপ্নদ্রষ্টা।

আলোচনা সভা শেষে শহীদ জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।
অনুষ্ঠানে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।